abmshafiullah.com

রাসুলের মুত্যুতে শোকগাথা

     রচনায় কবি হাসান রা.

     

দরিদ্রকে বলে দাও তাদের প্রাচুর্য চলে গেছে
আজ ভোরে রাসুলের

বিদায়ের সঙ্গে।

 

কে তিনি যিনি

আমার জন্য মজুত রাখতেন গদি আর উট,
বৃষ্টি না হলে আমার পরিবারের জন্য খাদ্য ?

 

বড় ভেঙ্গে পড়েছে

বনু নাজ্জার,
কিন্তু সে তো আল্লাহর বিধান।

 

যুদ্ধ সম্পদ বিতরন হতো,
বাকি থাকতো লোকজন
প্রকাশ্যে তারা বিনা প্রয়োজনে ছড়িয়ে দিতো
নিজেদের মধ্যে।

 

তোমাদের স্ত্রীগণ শোকে ছিন্ন করেছে তাবু,
পর্দার পিছনে লাগায়নি কীলক,
সন্যাসিনীর মতো কেশের পোষাক পড়েছে

তারা জেনেছে দু;খ থাকে

আনন্দের পর।

 

হে মানব সর্বোত্তম,
আমি যেন ছিলাম এক নদীতে
নদী বিহনে আমি পিপাসায়

বড় একা হয়ে গেছি।

রাসুলের ওফাতে মরসিয়া

রচনায় হজরত আয়েশা রা.

 

‘হায়, ধর্মের রক্ষক, যিনি মানবের কল্যাণে
এক রাত্রিও বিছানায় শুতে পারেন নি
তিনি বিদায় নিয়েছেন।

 

মানুষের জন্য যিনি সম্পদ ত্যাগ করে
দৈন্যকে অবলম্বন করেছিলেন
তিনি বিদায় নিয়েছেন।

 

হায়, সেই প্রিয় নবী, যিনি ধর্মক্ষেত্রে
শত্রুর প্রত্যেক অসঙ্গত আঘাতকেই
ধৈর্য্যরে সাথে সহ্য করেছিলেন
তিনি বিদায় নিয়েছেন।

 

কখনও যিনি কোন অন্যায়ের
সংস্পর্শে যান নি,
হাজারো অত্যাচারে
যার হৃদয়কে মলিন করেনি।
যিনি কোন দিন কোন দিনহীনকে
‘না’ বলেন নি
তিনি বিদায় নিয়েছেন।

 

হায়, রহমতের পয়গাম্বর,
সত্য প্রচারের অপরাধে যার দাঁত
ভেঙ্গে দেয়া হয়েছিল,
প্রশস্ত ললাটকে রক্তে রঞ্জিত করা হয়েছিল,
তবু তিনি তাদের মঙ্গল কামনা করেছিলেন,

করুণা সমুদ্র সেই নবী পৃথিবী ছেড়ে বিদায় নিয়েছেন।

 

সেই প্রেমের, সেই ত্যাগের ও সেই ধৈর্য্যের প্রতিমূর্তি
যিনি পর পর দুই সন্ধা যবের রুটি উদর পূর্তি করে
খেতে পারেন নি
তিনি বিদায় নিয়েছেন’ ( মাদারেজ ২- ৫১২) (খাঁ : ৮৬৯)

অন্ধজনে আলো দিয়ো

 ভয় পেয়ো না, বন্ধু হে মোর

জীবনের এই কঠিন ঝড়ে

যতই আসোক মরণ আঘাত

মরার আগে যেও না মরে 

 

গহন পথে চলতে গিয়ে

কেউ সাথি না হয়

নাইবা বলে কে যদি

হউক তোমারি জয়

 

পথ চলিও আনন্দেতে

বিলিয়ে ভালবাসা

জাগে যেন সবার মনে

 একটু বাঁচার আশা

 

পার যদি তৈরি করো

দুখিজনে একটি ঘর

অন্ধজনে আলো দিয়ো

 কন্ঠহীনে কন্ঠস্বর

 

ভয় পেয়ো না, বন্ধু হে মোর

জীবনের এই কঠিন ঝড়ে

সবুর করো, ধৈর্য  ধরো 

মরার আগে যেও না মরে ।

০৩ মার্চ, ২০২০ খৃ.

 

 

 

 

 

 

লাল নিশান

 

দেখ চেয়ে ঐ নিল গগনেে

উড়ছে কার লাল নিশান

বদলে দেয়ার আশায় কবি

দিন বদলের গাইছে গান

 

শুনেছি তো বয়ান অনেক

ভাগ্য আমার বদলো নারে

কাটছে জীবন দু:খ- সাগরে

বল আমায় দুষবো কারে

 

কল্পসুখের গল্প শুনে

ভুললাম আমি সকল দু:খ

ডুবছে রবি অস্তাচলে

কবে আর মিলবে সুখ

 

আঁধার রাতের যাত্রি তুমি

নাইরে সাথে তোমার আলো

হৃদ-পাথরে ঘষে ঘষে

 পারো যদি আলো জ্বালো

 

এই দুনিয়ার দীনহীন

উড়াও তব লাল নিশান

ভেঙে ফেল সামনে বাড়ো

শিকল ভাঙার গেয়ে গান 

১৬ ডিসেম্বর,  ২০২৩

 

 

তাজ 

অনন্য এক মানুষ তুমি

নাই তুলনা যার

জয়ের পরে জয় রয়েছে

নাইরে কোন হার

সবার উপরে কর্ম তোমার

করো কাজ আর কাজ

খুশি হয়ে বলবে খোদা

জলদি পড়ো তাজ

 

 আসবে তুমি বিজয় বেশে

থাকবে অনেক ডালা

ভালবেসে সবাই তোমায়

বরিবে দিয়ে মালা

২৬, অক্টেবর, ২০১৮

 

 

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Ut elit tellus, luctus nec ullamcorper mattis, pulvinar dapibus leo.

এসো হে বৈশাখ

লাগে  যদিকাদা প্রিয়

তোমার কোমল পায়ে

 ধুয়ে দিবো চরণখানি

বৈশাখি জল দিয়ে গো

বৈশাখি জল দিয়ে


এসো তুমি বোশেখ মাসে

জমবে সাধুর মেলা

দেখবো মিলে আমরা দুজন

লাঠিবারির খেলা


নাগরদোলায় উঠবো মোরা

মন আনন্দে দোলেে

আহা মন আনন্দে দোলে

লাল বেলুনের ফুলানো ফুল

দুলবে সাথে কোলে


এসো এসো আমার ঘরে

বসতে দেবো পিঁড়ি

বাটা ভরে পান দিবো

 সাথে পাতার বিড়ি


নাইগো বাসায় বসার আসন

 নাইগো উঠার সিঁড়ি

তাই বলে আসবে না গো

স্বাদের গ্রামের বাড়ি


দিলাম আড়ি দিরাম আড়ি

সাথে নিয়ে এসো তুমি 

লাল পেড়ে শাড়ি

মন মানেনা দেরি যে আর

হুকুম করলাম জারি।

০১ বৈশাখ, ১৪২৬ বঙ্গাব্দ

      নাগরদোলা

ও মোহিনী, দুলবে নাকি

নাগর দোলার দোল

আউলা কেশে বাউলা বেশে

উড়িয়ে মাথার চুল 

 

 

না না, দুলবো না গো

দেখবো পুতুল নাচ

ঝুমুর তালের নাচের মাঝে

দেখবো তাদের সাজ

 

 

 কোথায় সার্কাশ,  কোথায় হাতি

কোথায় যাদুর খেলা

দেখাও আমায় জলদি করে

ডুবার আগে বেলা

 

 

তাড়াহুড়ো করছো কেন

এত ভিড়ের মাঝেে

ঐ দেখা যায় যাদুর প্যাণ্ডেল

সেজেছে কত সাজে

 

২৬ মাঘ, ১৪২৬, কুড়িখাই মেলা

ছিলিম

 

পান যে ছিল, হুক্কা ছিল

ছিল পাতার বিড়ি

জল চকি আর বাঁশের মাচা

আরো দুইখান পিঁড়ি

 

ঘামশরীরে আসতো নানা

কাঁধে লাঙ্গল নিয়ে

খুশি হতেন নানা আমার 

ঠাণ্ডা জল পিয়ে

 

মাটির ছিলিম হুক্কাখানি

খাইতো নানাজান

তার সাথে খাইতেন তিনি

নানীর দেয়া পান

 

নানী তার ঠোঁট রাঙাতো

পানের খিলি খেয়ে

লাল টুকটুক অধরখানি

দেখতো নানা চেয়ে

 

উঠোন ভরে চাঁদের রাতে

জমতো লাটিম খেলা

পাড়া-পড়শি আসতো সবাই

দেখতে নানার খেলা 

 

০৭ অক্টোবর, ২০১৯ 

সবার মত তুমিও স্বাভাবিকভাবে জন্মেছিলে। শুরুতে হাসতে, কাঁদতে, আনন্দে হাত পা নাড়তে, তার পর হামাগুড়ি দিতে শিখলে, দাঁড়াতে শিখলে, আস্তে আস্তে কথা বলা শিখলে। এমনি করে কৈশর পেরিয়ে যৌবনে পৌঁছলে। তারপর ক্রমাগত দক্ষতা আর যোগ্যতা অর্জনের মাধ্যমে তুমি সম্মানজনক স্থান অধিকার করলে। এই কৃতিত্ব শুধু তোমার আর তোমার। জীবনভর এভাবেই তুমি আত্মবিশ্বাসি থেকো। হাজার সমস্যার  প্রতিকুলতায় তুমি দুমরে- মুছরে যেওনা। ইতিহাসের দিকে চেয়ে দেখো, যারা পৃথিবীতে ক্ষমতা, সম্মান আর খ্যাতিতে আকাশ ছুয়েছেন, তারা তা নিজ যোগ্যতা বলেই করেছেন।

ঐ বণিকের দল

 

ঐ বণিকের দল

লাভ করেছ কত তুমি

বলরে এবার বল

 

সওদা নিয়ে আসলে যখন

শ্যামল সবুজ দেশে

না বুঝে অবুঝের দল

ফেললো ভালবেসে

 

দেখে তাদের ইংরেজি বোল

ভাবলো তারা ভালো

হুমড়ি খেয়ে পড়লো তখন

ছিল যারা কালো

 

এমনি করে সময় গড়ায়

আসলো ভীষণ ঢল

ভেঙে গেল স্বপ্নখানি

চোখে অনেক জল

 

ঐ বণিকের দল 

লাভ করেছো কত তুমি

 বলরে এবার বল

 

 

 

 

        ফিরিঙ্গি

আসলে তুমি ঝড় তুফানে

চড়ে জলের কল

সাত সমুদ্রের ওপার হতেে

ঐ ফিরিঙ্গির দল 

শূণ্য হৃদয় শূণ্য হাত

ছিল না কিছু সাথে

মোগল দরবার দেখে তুমি

অবাক হলে তাতে

অমন করে সময় গেলো

ওরে মতলববাজ

দখল করলে মাতৃভূমি

পড়লে মাথায় তাজ

পাগড়ি-ধুতির জায়গায় তুমি

দিলে গলার টাই

পান্তলোন আর সুট দিলে

পড়লো সবে তাই

অনেক কিছু নিলে তুমি

দিলে বিষের বাঁশি

ক্ষুদিরাম আর মঙ্গলপাণ্ডের

আবার দিলে ফাঁসি

পণ্ডিত-নেতা- মাতা-পিতা

সবার চোখে জল

ভারত মায়ের আঙ্গিনাতে

নামলো দু:খের ঢল।

২০ জুলাই ,২০১৯

  ছলাকলা

কালোরা সব মেনে নিল

সাদার ছলাকলা

গ্রো-গ্রাসে গিললো সব

যেন ভাতের নলা

 

নমস্তে আর ছালাম ছেড়ে

ধরলো ধন্যবাদ

মছনবী আর বেদের স্থলে

পুজলো বস্তুবাদ

 

রাজ- ফরমান জারি হলো

করতে নীলের চাষ

করলো যারা গড়িমশি

দিলো গলায় ফাঁস

 

ভালবাসা নিলে তুমি

দিলে হিংষা- দ্বেষ

ঝগড়া- ফেছাদ বে-শরমি

নাই রে যার শেষ

 

এমনি করে ডুবলো সবাই

অথই সাগর জলে

ভেসে গেল সংস্কৃতি সব

সাদা মাইনষের ঢলে।

২৩ জুলাই, ২০১৯

ভালবাসা


সিন্ধুনদের ইন্দুরে ভাই

বঙ্গের মুছলমান

জন্মভুমি মায়ের তরে

জান করো কুরবাণ


কুরান-পুরান-বাইবেল- গীতা

এক সুতোতে গাঁথা

প্রেম-প্রীতি আর ভালবাসা

হলো সবার মাতা


সিদূর-সুরমার ভেদ ব্যবধান

গলে পৈতা মালা

অমিলে মিল না হলে

বাড়বে শুধু জ্বালা


হিংসা বিদ্বেষ অহং ইগো

ভীষণ সর্বনাশা

ভান বণিতা ছেড়ে তুমি

বিলাও ভালবাসা

২৭ জুলাই, ২০১৯

ঈদ

বছর পরে ঘুরে এলো

আবার খুশির ঈদ

এই খুশিরই আনন্দেতে

 নাইরে চোখে নিদ

 

 

দেখ্ চেয়ে ঐ বাঁকা চাঁদ

উঠেছে গগন কোণে

চাঁদ দেখারই ভীল জমেছে

চাঁদের খবর শোনে

 

কাল সকালে ঈদের নামাজ

পড়বে খুশির সাথে

যাবার পথে ঈদের মাঠে

মাতবে হামদ ও নাতে

 

ঈদের শেষে সব নামাজি

করবে কোলাকোলি

গরিব ধনির ভেদ ব্যবধান

সব যাবে রে ভুলে

 

 

ভাবছি বসে মনে মনে

করবো একটু  সুরা পন

নেশার ঘোরে ঢলে ঢলে

সাকিরে নিয়ে ধরবো গান‘

 

পুর্ণ তোমার সরাইখানা

নানা ব্রাণ্ডের মরাব দিয়েে

 ইচ্ছে করে ভীষণ আমার 

সকল শরাব যাই যে পিয়ে

 

বসলো যখন আসরখানি 

পান পিয়ালায় দিবো টান

দু:খলাগে সেই সময়েে

উঠরে বলে মারলে টান

 

রুখবে কার সাধ্য আছে

শরাবের এই ভীষণ নেশা

মিরতো যদি সময় বেশি

তৃপ্ত হতো সকল তৃষা 

    সোনার ধান

সোনার ধানে ভরবো গোলা

দুযারখানি আজ খোলো

নতুন ধানের গন্ধে  মজে

খুশির দোলায় দোলো

 

পাতলা মাথায় কাস্তে হাতে

 কাটছে কৃষাণ দান

আদরে করে বাঁধছে আটি

গাইছে সুখের গান 

 

এনেছি গো সোনার ধান

জলদি এসো বধু

তার তুলনা হয়না কিছু

হার মানিবে মধু 

 

সোনার ধানে ভরলো গোলা

গোমটাখানি খোলো

নবান্নের এই  আনন্দেতে

খুশির দোলায় দোলো

২০ আগুন , ১৪১৫

এ পোলারা কোথায় তোরা

খাইবি নাকি তাড়ির রস

টসটসা এই খেজুর রসে

একটুখানি নাইরে কশ

 

 

আরে একটু চাইক্কা দেখতো

লাগবে তোর ভীষণ মজা

ফেল মারবে গুড়- জিলাফি

শিরনি-ফিরিনি- কিরনি গজা

 

 

ফাগুন হাওয়া বইবে মনে

লাগবে একটু নেশার ঘোর

কল্পলোকে দেখবি তারে

বাড়বে একটু মনের জোর

 

 

লাগছে আমার খুবই ভাল

করছি খানিক আরাম বোধ

তাড়ির রসে গ্লাস বড়ে দাও

সুদ আসলে করবো সুদ

( ০৫/০৬/২৩)

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Ut elit tellus, luctus nec ullamcorper mattis, pulvinar dapibus leo.

 তাল পাতার পুথি

 

তাল পাতারই পুথির মাঝে

খুজেছো কী, চক্ষু বুজে

বোকার স্বর্গে আছো তুমি

মনের বাইরে স্বর্গ খুজে

 

 বেহুস হয়ে খুজছো তারে

হাতে গড়া পুজোর ঘরে

ডাকছো তারে দিবানিশি

বলে শুধু হরে হরে

 

এতদূরে খুজছো কেন?

খুজো তারে নিজের মাঝে

বসে আছেন হৃদ- মাঝারে

নিত্য নতুন নানান সাজে

 

তুম হ্যা এক ইনসান

 

হিন্দু নেহি মুছলিম নেহি

নেহি হ্যায় খৃষ্টান

ইছ ছে বড়া কুছ নেহি হ্যায়

 আপ হ্যায় এক ইনসান

 

হিন্দু নেহি মুছলিম নেহি

নেহি হ্যায় খৃষ্টান

ছুনো ছুনো দিল ছে ছুনো

তুম হ্যায় এক ইনছান

 

ছুনো ছুনো ফের ভি ছুনো

নেহি হ্যায় কোয়ি জাত

ইনছাফ করনা হার ইনছান পে 

ইয়ে হ্যায় আছল বাত 

 

যব আয়ি তু দুনিয়া মে

মজহাব তু না তা

হিন্দু মুছলিম বানায়ে তুজেে

আপ কি বাপ ও মা 

 

ছুড়ো ফখর ছুড়ো নফরত

বিলাও শান ও মান

খাইর ও শিফা কারনি কে লে

জান করো কুরবান

 

আসলে যখন দুনিয়াতে

নাম ছিল না সাথে

রহিম রমা নাম দিয়ে তোর

ফেল লো নানান জাতে

 

 হলে হিন্দু হলে মুছলিম 

হলে তুমি খৃষ্টান 

সবার আগে আল্লাহ তালা 

বানাইলেন ইনছান 

 

জল না পানি এই নিয়ে ভাই

করলে মারামারি

মুছ না দাড়ি বিষয় নিয়ে

করলে বাড়াবাড়ি

 

 আস্ত এক বে-কুফ তুমি

আস্তেএক নাদান

 ফালতো পেছাল ছাইড়ে তুমি

হও রে এক ইনছান

 

 

 

 রাহমানুর রাহিম তুমি

করলে জীবন দান

কার এমন সাধ্য আছে

গাইবে না তার গান

 

জগৎ জুড়ে  আছো তুমি

ভাবা  ভীষন দায়

অবশেষে হৃদয় মাঝে

 নিলে তুমি ঠায়

 

তাই খুজিনা কাবার ঘরে

খুজি হৃদয় মাঝে

খুজে বেড়ায় বারে বারে

 সেজেছো কোন সাজে

 

নাইবা আছে চাওয়ার কিছু

এমনি কর দান

দিবানিশি সকল সৃষ্টি 

গায় যে তোমার গান।

১২/০৪/২০২১

 

দুই পাগলের দেখা হলো

বিজয় বাবুর ঘাটে

দুই জনেতে মিলেমিশে

গানজা টানে ডাটে

 

 ও ভাই গন্জসেবি

ছওয়াল একখান করি

সারাদিন গাইনজা টানেন

মুখে বলেন হরি

 

শুনো ভাই ছুফি ছাব

গাইনজার অনেক ফল

টানে টোনে বাড়ে নিশা

নামে মজার ঢল

 

ধরেন তো ভাই চিলিমখানি 

মারেন একখাইন টান

একটু পরে দেখবেন মশায় 

উঠেঠে  মনে গান।

 ১৮/০৪/২০২১

 

Scroll to Top